স্কুলের পিকনিকে মা আর বন্ধুর বাবার সেক্স পর্ব ৪

এই পর্বটি স্কুলের পিকনিকে মা আর বন্ধুর বাবার সেক্স সিরিজের অংশ।

এরপর তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুয়ে পড়লো আমিও টায়ার্ড ছিলাম ওই জন্য আর বেশিক্ষণ জেগে ছিলাম না কোন সময় চোখ লেগে গেল ঘুম ধরে গেছে বলতে পারব না। মাঝ রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল মায়ের আওয়াজ শুনে মার মুখ দিয়ে শুধু উমম উমম উমম আওয়াজ বের হচ্ছিল আমি ঘুমের জন্য আর উঠে দেখতে পারিনি মনে মনে এটাই ভেবে নিয়েছিলাম হয়তো তারা আবার ঐসব করছে সকাল ছয়টার দিকে আমার ঘুম ভেঙে যায় আমি উঠে এদিক ঐদিক মাকে খুঁজতে দেখেই মা আঙ্কেলের সাথে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে তারা দুজনেই ল্যাংটা অবস্থায় একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ঘুম যাচ্ছে। আমি তাদের আর বিরক্ত করলাম না আমি প্রস্রাব করে আবার এসে শুয়ে পড়লাম। এরপর যখন ঘুম ভাঙলো মায়ের ডাকে তখন দেখি মা গোসল করে কাপড় চোপড় পড়ে বসে আছে। পাশে দেখি কামরুল ঘুম যাচ্ছে আর আঙ্কেল ঘুম আঙ্কেলের গায়ের উপর একটা পাতলা চাদর দিয়ে ঢেকে দিয়েছিল। তখন মা বলল তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নাও নাস্তা করতে যেতে হবে আমাদের আমিও উঠে তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে কামরুলকে ডেকে নিলাম তারপর আমরা সবাই মিলে নাস্তা করতে গেলাম। নাস্তা করে এসে আমরা আমাদের রুমে চলে আসলাম অনেকেই আবার বিচে ঘুরতে গেলাম কেউ কেনাকাটা করবে। আমি মা কামরুল আমরা রুমে আসার পরও দেখি আঙ্কেল আমাদের সাথে আসেনি মনে হয় কোথায় গিয়েছিল হয়তো সেই জন্য আসেনি এরপরে মা ব্যালকনিতে চেয়ার নিয়ে বসে সমুদ্র এর ভিউ দেখছিল। বেশ কিছুক্ষণ বাদে আঙ্কেল আমাদের রুমে আসে তখন আমি আর কামরুল টিভিতে কার্টুন দেখছিলাম। এসে আমাদেরকে আঙ্কেল জিজ্ঞেস করতে লাগলো তোমরা গেলে না তোমার মা কোথায় আমি বললাম মা ব্যলকনিতে বসে আছি এরপর আঙ্কেল ব্যালকনির দিকে চলে যায় বেলকনি টা স্লাইডিং কাঁচের গেট করা এবং রুমের এই দিকে পর্দা দেয়া আঙ্কেল গিয়ে এই গেটটা লক করে দেয় এবং মায়ের পাশে চেয়ার নিয়ে বসে পরে। আমি উঠে গিয়ে ওই ব্যালকনির পাশে দাঁড়ায় যেহেতু কাচের জানলা তাই ওরা কি বলছিল আমি শুনছিলাম না কিন্তু সব দেখতে পারছিলাম আর ওরা যেহেতু সমুদ্রের দিকে হয়ে বসেছে তাই আমি ওদের পিছনে পড়ে গিয়েছি তাই দাঁড়ানোতে ওরা আমাকে দেখতে পারছিল না। একপর্যায়ে দেকি আঙ্কেল মায়ের কাঁধে হাত দিয়ে মায়ের ডান দুধটা টিপতে লাগলো এবং নিজের প্যান্টের চেইন টা খুলে দিয়ে মায়ের বাম হাতটা ওই চেইন এর ফাঁকা দিয়ে ঢুকিয়ে দিল মাও দেখছি দুধের টিপনি খেয়ে আঙ্কেলের চেইনের ভেতর বাড়াটা ধরে ঘষতে লাগলো এর একটু বাদে মা ওই চেইন এর ফাঁক দিয়ে আঙ্কেলের বাড়াটা বের করে নিয়ে আসলো। বিশাল বাড়াটা লোহার রডের মতো শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এইদিকে আঙ্কেল মাকে আরো কাছে টেনে লিপ কিস করা শুরু করে দিয়েছিল তখন এবং নিজের বাম হাতটা মায়ের প্যান্টের দড়িটা খুলে মায়ের সোনার মধ্যে চালান করে দিল দুইজনে উত্তেজনার মধ্যে আঙ্কেল নিজের বাম হাতটা বেশি জোরে জোরে মায়ের সোনার মধ্যে ঘষতে লাগলো একটু বাদে হাতটা বের করে মায়ের সামনে ধরলো হাতের আঙ্গুল গুলো মায়ের সোনার লালায় ভরে গিয়েছিল আঙ্কেল এটা মাকে দেখিয়ে দেখিয়ে জিব্বা দিয়ে ওই লালাগুলো চেটে চেটে খাচ্ছিল মা লজ্জায় আঙ্কেলের কাঁধে মাথাটা রেখে দিয়েছিল আঙ্কেল লালা গুলো চেটে পরিষ্কার করার পর মায়ের মাথাটা টেনে নিয়ে এসে নিজের বাড়ার উপর রাখে মাও দেখি সঙ্গে সঙ্গে আঙ্কেলের বারোটা মুখে নিয়ে ললিপপের মত চুষতে থাকে এর মধ্যে কামরুল আমাকে ডাক দে বলে যে চল আমরাও বিচ এ যাই। তখন আমি ওকে বললাম যা তোর বাবাকে ডেকে নিয়ে আয় আগে এই বলে আমি খাটের উপর বসে পড়লাম। আমি মনে করেছিলাম ও গিয়ে এসব দেখবে আমাকে কিছু বলবে কিন্তু ওই হাঁদারাম গিয়ে পর্দা না সরিয়ে পর্দার উপর থেকে কাচের উপর বাড়ি দিতে থাকে। এইদিকে ওর বাবা তড়িঘড়ি করে দৌড়ে এসে লক টা খুলে এবং জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে এখন কামরুল বলেছে আমরা সমুদ্রে যাবো আমি তখন আঙ্কেলের প্যান্টের দিকে তাকিয়ে ছিলাম দেখি যে উনার ওই বিশাল বাড়াটা তখনও ফুলে ছিল। আঙ্কেল বলো এখন গিয়ে কি লাভ আমরা আরো পরে যাব কিন্তু কামরুল শুনতে চায়না তাই সে এখন যাবে বলছে বারবার কোন গতি না দেখে আঙ্কেল শেষে বলল আচ্ছা দশ মিনিট পর করে আমরা বের হব আমাকে এখন আর ডাকিস না আমি একটু তোর আন্টির সাথে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলছি। এই বলে উনি আবার ব্যালকনির দিকে গিয়ে স্লাইডিং ডোরটা লক করে দিল। আমি তো বুঝতে পারছিলাম কেন আঙ্কেল যেতে চাইছিলো না। এর একটু বাদে আমি আবার বেলকনির পাশে গিয়ে দেখি মা হাঁটু গেড়ে বসে আঙ্কেলের বাড়াটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগছে। আঙ্কেল চোখ বন্ধ করে এক হাত দিয়ে মায়ের মাথাটা ধরে বাড়ার উপর উঠবস করাতে লাগলো এরপরেই আঙ্কেল নিজের মালগুলো সব মায়ের মুখের মধ্যে ঢেলে দিল। মা সব মালগুলো এক ঢোক এ খেয়ে নিল এর কিছুক্ষণ পর ওরা দুজনেই বের হয়ে আসলো মা দেখলাম সোজা বাথরুমে গিয়ে পরিষ্কার হয়ে তারপর আমাদের সামনে আসলো তারপর আমরা সবাই মিলে সমুদ্রে গেলাম। সমুদ্রে সবাই এই পানিতে নেমে গোসল করছিল খেলাধুলা করছিল আমরাও নেমে গেলাম আঙ্কেল আমাকে টেনে ধরে পানিতে নেমে দিল তারপর একটা ক্যামেরা ভাড়া করে আমরা কটা ছবি তুললাম এখানে আঙ্কেল ও মাকে নিয়ে কটা ছবি তুলেছিল ছবি তোলার পর আংকেল মাকে জলের গভীরে নিয়ে যায়। আঙ্কেল শুধু মাঠে কাছে পাওয়ার জন্য বারবার নিজের সাথে রাখার চেষ্টা করছিল কিন্তু আজকে লোকজনের চাপ বেশি তাই আঙ্কেল সুবিধা করতে পারছিল না মাকে নিয়ে এরপরে আমরা আমাকে নিয়ে আমরা সবাই অন্যদিকে গেলেও খুব সুবিধা করতে পারছিলাম না সব জায়গায় লোকজন বেশি এমন করতে করতে প্রায় আমাদের সময় হয়ে যাচ্ছিল প্রায় দেড়টার দিকে আমাদের সবাইকে স্কুলের স্যারেরা ডাক দেয় বলে যে এখন গিয়ে স্নান করে খাবার টেবিলে আসার জন্য তাই আমরা সবাই আবার সমুদ্র থেকে উঠে যায় এবং হোটেলের দিকে যেতে থাকি আঙ্কেল দেখি মন মরা হয়ে হাঁটছিল। হোটেল রুমে গিয়ে আমাদের দুজনকে মা ভালো করে গোসল করিয়ে দেয় তারপর মা আঙ্কেলকে বলে আপনি আগে গোসল করে নেন। এই বলে আঙ্কেল বাথরুমে ঢুকে একটু পর আঙ্কেল বাথরুম থেকে মা কে নাম ধরে ডাক দেই। মা তখন ব্যালকনিতে দাঁড়িয়েছিল আমি গিয়ে মাকে ডেকে বলি আঙ্কেল তোমাকে ডাকছে আঙ্কেলের পিট টা ডলে দেওয়ার জন্য মা বাথরুমের সামনে গেলে আঙ্কেল মাকে বলে আসলে আমার গায়ে সব বালি তাই একটু তোমাকে ডাকলাম গা টা একটু ডলে দেওয়ার জন্য। আমি তখন বাথরুমে দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম মা বাথরুমে ঢোকার সাথে সাথে আঙ্কেল বাথরুমের ঝরনা ছেড়ে দেই। এবং মাকে জড়িয়ে ধরে দেয়ালের সাথে লাগিয়ে লিপ কিস করতে থাকে আঙ্কেল। মাও কম যায় না মাও আংকেলকে জড়িয়ে ধরে উনার সাথে ভালই রেসপন্স করছিল। এইদিকে আমি চিন্তা করতে লাগলাম ওদের এই খেলা শেষ হতো এক ঘণ্টার বেশি লাগবে আমাদের খিদা পেয়েছিল তাই মাকে ডাক দিলাম মা তাড়াহুড়ো করে বের হয়ে আসে মায়ের মুখের গাল গুলো একেবারে লাল হয়ে গিয়েছিল আমি মাকে বললাম আঙ্কেলকে তাড়াতাড়ি করতে বলে আমাদের খুব খিদে পেয়েছে।

পরবর্তী গল্পের আপডেট পেতে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন থাকুন।

গল্পটি কেমন লাগলো এবং পরবর্তীতে কোন ক্যাটাগরির গল্প চান? কমেন্ট করে জানান। ধন্যবাদ!

Related Posts

Leave a Comment

error: Content is protected !!